কম্পিউটিং গতির হিসেবে পৃথিবীর ৪২তম কম্পিউটারটির বাস্তব কোনো অস্তিত্ব নেই। কারণ এ কম্পিউটারটি হচ্ছে অ্যামাজনের ক্লাউড কম্পিউটার। ইলাস্টিক ক্লাউড কম্পিউটার নামের এ কম্পিউটারটি প্রতি সেকেন্ডে ২৪০ ট্রিলিয়ন হিসেব করতে সক্ষম। এ কম্পিউটারটি এখন ব্যবহার করতে দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অ্যামাজন। খবর সিনেট-এর।
এ সুপারকম্পিউটারটি ব্যবহার করতে ঘন্টাপ্রতি ১২৭৯ ডলার খরচ পড়বে যা বাৎসরিক হিসেবে প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ ডলার।
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার হচ্ছে ফুজিৎসুর কে কম্পিউটার। এ কম্পিউটারটি ২০১১ সালের নভেম্বরে ১০ পেটাফ্লপ বা ১০ কোয়াড্রিলিয়ন হিসেব করতে সক্ষম হয়েছিলো।
সংগ্রহ
এ সুপারকম্পিউটারটি ব্যবহার করতে ঘন্টাপ্রতি ১২৭৯ ডলার খরচ পড়বে যা বাৎসরিক হিসেবে প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ ডলার।
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার হচ্ছে ফুজিৎসুর কে কম্পিউটার। এ কম্পিউটারটি ২০১১ সালের নভেম্বরে ১০ পেটাফ্লপ বা ১০ কোয়াড্রিলিয়ন হিসেব করতে সক্ষম হয়েছিলো।
সংগ্রহ
No comments:
Post a Comment